খুশকির সমস্যা সমাধানে করণীয়
চুলের অস্বস্তিকর একটি সমস্যা হল খুশকি। সমস্যাটি ভীষণ রকম অস্বস্তিকর হলেও সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে এটি দূর করা সম্ভব। একটু সচেতন হলে এ সমস্যা এড়ানোও সম্ভব। স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই আমাদের ত্বকের মৃত কোষগুলো ঝরে যায়। মাথার ত্বকের এই মৃতকোষই খুশকি। এ মৌসুমে বাতাসের আর্দ্রতা কম থাকার ফলে খুশকি বেশি হয়। অনেক সময় সেবোরিক ডার্মাটাইটিস নামক রোগের কারণে খুশকি হতে পারে। তবে এ রোগে খুশকির পাশাপাশি মাথার ত্বকে ছোট ছোট দানার মতো কিছু গোটা হয়ে থাকে এবং রোগীর মাথার ত্বকে অতিরিক্ত চুলকানি হয়। জেনে নিন খুশকির সমস্যা সমাধানের কৌশল।
খুশকির সমস্যা সমাধানে করণীয়
খুশকির সমস্যা সমাধানে করণীয়-
১। খুশকির কারণ যা-ই হোক না কেন, খুশকি থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন বিশেষ ধরনের শ্যাম্পু। খুশকির সমস্যায় কিটোকোনাজল ও জিংক পাইরিথিওন নামক উপাদানসমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করা প্রয়োজন।
২। খুশকি খুব বেশি হলে এক দিন পরপর খুশকিনাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত।
৩। অল্প পরিমাণ খুশকি হলে দু-তিন দিন পরপর খুশকিনাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত।
তেমন সমস্যা না থাকলেও এই মৌসুমে সপ্তাহে একবার খুশকিনাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে।
তেমন সমস্যা না থাকলেও এই মৌসুমে সপ্তাহে একবার খুশকিনাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪। আমলা ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মাথার ত্বকে লাগিয়ে সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে ধুয়ে ফেলুন।
৫। দুই টেবিল চামচ লেবুর রস নিয়ে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তারপর এক কাপ পানিতে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। লেবুর রস মেশানো পানি দিয়ে পুরো চুল ধুয়ে নিন। তারপর শ্যাম্পু করে নিন। খুশকি দূর না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন এটি ব্যবহার করতে পারেন।
৬। তিন থেকে পাঁচ টেবিল চামচ নারকেল তেল নিয়ে মাথার ত্বকে ভালোমতো লাগান। এক ঘণ্টা পরে মাথা ধুয়ে ফেলুন এবং তারপর শ্যাম্পু করে নিন।
৭। প্রথমে পানি দিয়ে চুল ভিজিয়ে নিন। এরপর মাথার ত্বকে দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডা ঘষে নিন। তারপর চুল ধুয়ে নিন। তবে বেকিং সোডা ব্যবহারের পর চুলে শ্যাম্পু লাগাবেন না। খুশকির জন্য দায়ী ছত্রাকগুলোর ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে বেকিং সোডা। এর ফলে প্রাথমিকভাবে চুলে একটু শুষ্কভাব দেখা দিতে পারে। তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ধীরে ধীরে চুল আবার আর্দ্রতা ফিরে পাবে।
এছাড়া ও
১। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। সব কটি পুষ্টি উপাদানই রাখুন আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
২। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে চেষ্টা করুন।
৩। সব সময় পরিষ্কার চিরুনি ব্যবহার করুন।
৪। কখনোই অন্যের চিরুনি ব্যবহার করবেন না।
৫। চুলে বা মাথার ত্বকে ময়লা জমতে দেওয়া যাবে না একদমই।
১। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। সব কটি পুষ্টি উপাদানই রাখুন আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
২। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে চেষ্টা করুন।
৩। সব সময় পরিষ্কার চিরুনি ব্যবহার করুন।
৪। কখনোই অন্যের চিরুনি ব্যবহার করবেন না।
৫। চুলে বা মাথার ত্বকে ময়লা জমতে দেওয়া যাবে না একদমই।
Comments
Post a Comment